ডিজিটাল বেঙ্গল, নদীয়া, ৯মেঃ শুক্রবার ছিল কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪ তম জন্মজয়ন্তী। বিশেষ এই দিনটিতে যেন এক টুকরো শান্তিনিকেতনে পরিণত হয়েছে গোটা নদীয়া জেলা। শুক্রবার সকাল থেকেই নদীয়ার শান্তিপুর, নবদ্বীপ, মায়াপুর, চাকদহ কল্যাণী সহ বিস্তীর্ণ জায়গাজুড়ে মহাসমরহে পালিত হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী উৎসব। তাঁর প্রতিকৃতি অথবা মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অসংখ্য গুণমুগ্ধ মানুষ।
এখনো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আদর্শকে পাথেয় করে উজ্জীবিত বাংলার সংস্কৃতি। কবিগুরুর গান, কবিশ্ উপন্যাস সহ বিজড়িত রয়েছে দিকে দিকে। আজ পঁচিশে বৈশাখ। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের মধ্যে দিয়ে গোটা নদীয়া জেলা সহ শান্তিপুরেও একইভাবে চলছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সাহিত্যিক থেকে শুরু করে সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্টজনেরা আজ এই দিনটিকে স্মরণীয় করে তুলেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বিভিন্ন স্তরের মানুষেরা পালন করছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী উৎসব। কোথাও হচ্ছে অঙ্কন প্রতিযোগিতা, কোথাও আবার সারাদিনব্যাপী চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
কবিগুরুর লেখা কবিতা ও গানের মধ্যে দিয়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে গোটা নদীয়া। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী উৎসবের দিনে ভারত-পাকিস্তানের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে দিতে দেখা গেল শান্তির বার্তা। বিশিষ্টজনদের দাবি, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে বাণী, সেটাকেই পাথেয় করে এখনো গোটা ভারতবর্ষের সংস্কৃতি বজায় রয়েছে। ভারত কখনো সংস্কৃতিকে ভুলে না যায়। তাই ভারতবর্ষের মানুষের মধ্যে এখনো সেই বাণী উজ্জীবিত রয়েছে। প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধকালীন সার্বিক পরিস্থিতি যাতে খুব তাড়াতাড়ি স্থিতিশীল হয়, সেই কামনাই করছেন কবির জন্মজয়ন্তী উৎসবের দিনে।
These are really wonderful ideas in regarding blogging.
You have touched some nice things here. Any way keep up wrinting.
Great article! We will be linking to this particularly great post on our website.
Keep up the great writing.