International Seminar on Gender Justice at Kaliachak College: Exploring Nazrul’s Revolutionary Voice
A two-day international seminar on the highly relevant and thought-provoking theme “Beyond Tradition: Kazi Nazrul Islam’s Revolutionary Stance on Gender Justice ” was held at Kaliachak College. This intellectual gathering offered a comprehensive platform to delve into the contemporary relevance of Nazrul’s vision for gender justice and women’s liberation.
Organised in a blended mode by the Women’s Cell of Kaliachak College, the seminar was presided over by the Principal, Dr. Nazibar Rahaman. The event was inaugurated virtually by the Hon’ble Vice-Chancellor of the University of Gour Banga, Professor Pabitra Chattopadhyay, who, in his opening address, aptly remarked, “Nazrul was not merely a poet of rebellion, but also a passionate advocate of social justice, equality, and gender parity. There is a profound need for further research on this revolutionary poet whose ideas continue to resonate today. This seminar will undoubtedly serve as a beacon of enlightenment.”
Joining the seminar via online platforms, the keynote speaker, Dr. Mandana Koladoz Mohammadi, Professor of English at Payame Noor University, Iran, offered an incisive international perspective on Nazrul’s advocacy for women’s rights and his literary protest against gender-based oppression. Drawing parallels between Nazrul and the renowned Pakistani poet Faiz Ahmed Faiz, she emphasised Nazrul’s standing as a globally significant literary figure and revolutionary voice from South Asia.
Another distinguished online speaker, Professor Tabrez Hosain Taj from the Department of Women’s Education at Maulana Azad National Urdu University, Hyderabad, focused on Nazrul’s inclusive philosophy and his vision for gender equality. He advocated for more nuanced and multilingual research on Nazrul across Indian academic landscapes, especially in Urdu and English.
In the physical session held at the college’s conference hall, the principal speaker was internationally acclaimed Nazrul scholar, author, and journalist Zainul Abedin. In his detailed and passionate presentation, he observed, “Nazrul challenged societal discrimination against women with unmatched courage through his poetry, songs, and prose. He was an unmistakably revolutionary voice in Bengali literature fighting for women’s rights.” He further dismantled several prevailing misconceptions about Nazrul. With factual analysis, he highlighted how Rabindranath Tagore recognised Nazrul’s talent and helped cement his stature in Bengali literature. Abedin also explored the role of significant female characters in Nazrul’s life and writing, offering a fresh lens into his feminist engagement.
The seminar saw enthusiastic participation from over a hundred researchers, faculty members, and students from various colleges and universities across India and abroad. The inaugural session was conducted by Women’s Cell Convenor and Head of the Political Science Department, Dr. Bijoya Mishra, assisted by Joint Convenors—Education faculty member Mousumi Sarkar, Dr. Saurav Pal from the English Department, and Mr. Mujahid Sheikh from the Department of Zoology.
Plenary and technical sessions were skillfully moderated by Dr. Subrata Kumar Das, Dr. Anjuman Lipi, among others. Their efforts ensured that the sessions maintained high academic standards and encouraged critical reflection and discourse.
In his closing remarks, Principal Dr. Nazibar Rahaman reflected on the seminar’s central mission—to explore avenues for establishing gender justice in today’s society through the lens of Nazrul’s literary philosophy. He commended the collaborative spirit of the event, emphasising that such national and international intellectual engagements elevate the discourse on gender and literature while providing invaluable motivation for organisers and participants alike.
He concluded that the high-quality research papers presented and the scholarly dedication reflected in the seminar, have added a significant and transformative dimension to global Nazrul studies. This international initiative, scholars and literary experts believe, will pave the way for deeper academic engagement with Nazrul’s feminist ideology and social thought.
নারীর সামাজিক ন্যায় বিচার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার কালিয়াচক কলেজে
কালিয়াচক কলেজে অনুষ্ঠিত হলো দুই দিনের আন্তর্জাতিক সেমিনার, যার বিষয় ছিল — “বিয়ন্ড ট্র্যাডিশন: কাজী নজরুল ইসলাম’স রিভিউশনারি স্ট্যান্স অন জেন্ডার জাস্টিস”। সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে নজরুলের লিঙ্গভিত্তিক সুবিচার ও নারীমুক্তি ভাবনার দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে চর্চা হয় এই অনুষ্ঠানে।
কালিয়াচক কলেজের উইমেন্স সেল এর আয়োজনে ব্লেন্ডেড মোডে অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টর নাজিবর রহমান। অনলাইনে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর পবিত্র চট্টোপাধ্যায়। আন্তর্জালিক পদ্ধতিতে যোগ দিয়ে এই আন্তর্জাতিক ওয়েবিনারে মূল বক্তৃতা প্রদান করেন ইরানের পায়মে নূর ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপিকা ডক্টর মন্দনা কলাডোজ মোহাম্মাদি। বিশেষ বক্তা হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হন হায়দ্রাবাদস্থিত মাওলানা আজাদ ন্যাশনাল উর্দু ইউনিভার্সিটির, উইমেন্স এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক তাবরিজ হোসেন তাজ। সেমিনারের ফিজিক্যাল পর্বে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নজরুল গবেষক, লেখক, সাংবাদিক, জয়নুল আবেদীন। সেমিনারে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক গবেষক, অধ্যাপক ও ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী পর্ব পরিচালনা করেন কলেজের উইমেনস সেলের কনভেনার ও পলিটিক্যাল সায়েন্স বিভাগের বিভাগীয় প্রধান বিজয়া মিশ্র, এবং যুগ্ম কনভেনার, এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপিকা মৌসুমী সরকার, ইংরেজি বিভাগের ডক্টর সৌরভ পাল ও জুলজি বিভাগের শিক্ষক মুজাহিদ শেখ। প্লেনারি সেশান ও টেকনিক্যাল সেশন গুলি পরিচালনা করেন ডক্টর সুব্রত কুমার দাস, ডক্টর আনজুমান লিপি প্রমূখ l
উদ্বোধনী ভাষণে প্রফেসার পবিত্র চট্টোপাধ্যায় যথাযথ ভাবে তুলে ধরেন, “কাজী নজরুল ইসলাম শুধুমাত্র বিদ্রোহের কবি নন, তিনি ছিলেন সামাজিক ন্যায়, সাম্য ও লিঙ্গসমতার এক অসাধারণ প্রবক্তা। এই মহান কবি লেখক ও বিপ্লবী নায়ক নজরুল ইসলামকে নিয়ে আরো গবেষণা হওয়া দরকার যা এই সেমিনারের মাধ্যমে এক আলোকবর্তিকা ছড়াবে l”
ইরানের পায়মে নূর ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপিকা ডক্টর মন্দনা কলাডোজ মোহাম্মাদির বক্তব্যে উঠে আসে নজরুলের সমাজে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারীনির্যাতন বিরোধী লেখার আন্তর্জাতিক প্রাসঙ্গিকতা ও মধ্যপ্রাচ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে তাঁর ভাবনার তাৎপর্য। তিনি তথ্যসমৃদ্ধ ভাবে সাউথ এশিয়ান বিপ্লবী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে এক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখ করে অপর প্রতিবাদী পাকিস্তানি কবি ফায়েজ আহমেদ ফায়েজ এর সাথে তুলনা করেন l
বিশেষ বক্তব্যে মাওলানা আজাদ ন্যাশনাল উর্দু ইউনিভার্সিটি, হায়দ্রাবাদের উইমেন্স এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের অধ্যাপক তাবরিজ হোসেন তাজ। তিনি নজরুলের ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও নারী-পুরুষ সমতার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে ইংরাজী এবং উর্দুভাষায় প্রাপ্ততত্রের ভিত্তিতে আলোচনা করেন। তিনি দাবি করেন ভারতবর্ষের প্রেক্ষিতে নজরুল ইসলামের ব্যক্তিত্ব নিয়ে আরো উন্নত ধরনের গবেষণা ভারতবর্ষের বিভিন্ন ভাষায় হওয়া দরকার l
সেমিনারের সরাসরি বা ফিজিক্যাল পর্বে কলেজের কনফারেন্স রুমে সশরীরে উপস্থিত হয়ে প্রধান বক্তা হিসেবে সমৃদ্ধ প্রতিবেদন পেশ করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নজরুল গবেষক জয়নুল আবেদীন। তিনি বলেন, “নজরুল তাঁর কবিতা, গান ও প্রবন্ধে নারীর প্রতি সমাজের বৈষম্যকে যেভাবে চ্যালেঞ্জ করেছেন, তা এক কথায় অভূতপূর্ব। তিনি ছিলেন নারীর অধিকার রক্ষায় বাংলা সাহিত্যের এক বিপ্লবী কণ্ঠস্বর।” তার বিশদ আলোচনায় নজরুলের জীবনে বিভিন্ন নারীর চরিত্রের বিকাশ প্রকাশ ইত্যাদি ফুটে ওঠে সাথে সাথে নজরুল সম্পর্কে যেসব মিথ্যা রটনা প্রচলিত আছে সেগুলি যুক্তি এবং তথ্য সহযোগে খন্ডন করেন l রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেভাবে নজরুল ইসলামকে সম্মানের আসনে বসিয়ে বাংলা সাহিত্য জগতে তার অবস্থান সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে সাহায্য করেছিলেন তা তিনি জোরের সঙ্গে তুলে ধরেন l তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে নজরুলের রচনার মধ্য দিয়ে নারীর প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি কীভাবে বদলেছে এবং নজরুল কীভাবে সাহিত্যের ভাষায় এক সামাজিক বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন।
সভাপতিির ভাষণে অধ্যক্ষ ড: নাজিবর রহমান মননশীলতার সাথে উল্লেখ করেন সেমিনারটির মূল লক্ষ্য ছিল নজরুলের সাহিত্য ও দর্শনের মাধ্যমে আজকের সমাজে লিঙ্গ ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথ অনুসন্ধান করা l এই আন্তর্জাতিক সেমিনারে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এবং ভারতের বাইরের একাধিক দেশ থেকে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ, গবেষক ও ছাত্রছাত্রীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সমগ্র অনুষ্ঠানটি এক গুরুত্বপূর্ণ বুদ্ধিবৃত্তিক মঞ্চে পরিণত হয়েছে l জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই বুদ্ধি ভিত্তিক সহযোগিতা এবং চর্চা প্রশংসনীয় এবং আমাদের আয়োজকদের জন্য উৎসাহ ব্যঞ্জক l বিশেষজ্ঞগণ অধ্যবসয়ের মাধ্যমে গবেষণাপত্র প্রস্তুত করেছেন এবং সুনিপুণভাবে এই সেমিনারে পাঠ করেছেন সেই প্রেক্ষিত সামনে রেখে নজরুলচর্চায় এক নতুন মাত্রা সমন্বিত এক গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি যুক্ত হলএই আন্তর্জাতিক উদ্যোগ, এমনটাই মনে করছেন শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যবোদ্ধারা।
कालियाचक कॉलेज में “लैंगिक न्याय पर नज़रुल का क्रांतिकारी दृष्टिकोण” विषय पर दो दिवसीय अंतरराष्ट्रीय सेमिनार सम्पन्न
कालियाचक कॉलेज में “परंपरा से परे: लैंगिक न्याय पर काज़ी नज़रुल इस्लाम का क्रांतिकारी दृष्टिकोण” विषय पर दो दिवसीय अंतरराष्ट्रीय संगोष्ठी का सफल आयोजन किया गया। यह बौद्धिक मंच नज़रुल की लैंगिक न्याय और नारी मुक्ति संबंधी विचारधाराओं की समकालीन प्रासंगिकता पर विचार-विमर्श के लिए एक व्यापक अवसर प्रदान करता है।
कॉलेज की वूमेन’एस सेल तथा महिला प्रकोष्ठ द्वारा हाइब्रिड मोड में आयोजित इस संगोष्ठी की अध्यक्षता कॉलेज के प्राचार्य डॉ. नाज़ीबर रहमान ने की। इसका उद्घाटन ऑनलाइन माध्यम से गौर बंग विश्वविद्यालय के कुलपति प्रोफेसर पवित्र चट्टोपाध्याय ने किया। अपने उद्घाटन भाषण में उन्होंने कहा, “नज़रुल केवल विद्रोह के कवि नहीं थे, बल्कि वे सामाजिक न्याय, समानता और लैंगिक समता के प्रबल समर्थक भी थे। आज के युग में उनके विचारों पर गहन शोध की आवश्यकता है। यह संगोष्ठी निश्चित ही ज्ञान का एक आलोकस्तंभ सिद्ध होगी।”
मुख्य वक्ता के रूप में ईरान की पायामे नूर विश्वविद्यालय की अंग्रेज़ी विभाग की प्रोफेसर डॉ. मंडाना कोलादोज मोहम्मदी ने ऑनलाइन जुड़कर नज़रुल की स्त्री अधिकारों के समर्थन में आवाज़ और लैंगिक उत्पीड़न के खिलाफ उनके साहित्यिक संघर्ष की अंतरराष्ट्रीय प्रासंगिकता पर प्रकाश डाला। उन्होंने दक्षिण एशिया के इस क्रांतिकारी कवि की तुलना प्रसिद्ध पाकिस्तानी कवि फैज़ अहमद फैज़ से करते हुए नज़रुल को एक वैश्विक साहित्यिक व्यक्तित्व के रूप में प्रस्तुत किया।
हैदराबाद स्थित मौलाना आज़ाद नेशनल उर्दू विश्वविद्यालय के महिला शिक्षा विभाग के प्रोफेसर तबरेज़ हुसैन ताज ने भी संगोष्ठी को संबोधित किया। उन्होंने नज़रुल की धार्मिक सहिष्णुता और लैंगिक समता की विचारधारा पर चर्चा की और भारतीय परिप्रेक्ष्य में उर्दू और अंग्रेज़ी समेत विभिन्न भाषाओं में उनके साहित्य पर और अधिक गहन शोध की आवश्यकता पर बल दिया।
कॉलेज के कॉन्फ्रेंस हॉल में आयोजित शारीरिक सत्र में प्रमुख वक्ता के रूप में ख्यातिनाम अंतरराष्ट्रीय नज़रुल शोधकर्ता, लेखक और पत्रकार ज़ैनुल आबेदीन ने अपने विचार प्रस्तुत किए। उन्होंने कहा, “नज़रुल ने अपनी कविताओं, गीतों और निबंधों के माध्यम से समाज में महिलाओं के प्रति भेदभाव को जिस साहस से चुनौती दी, वह अद्वितीय है। वे नारी अधिकारों के लिए बंगाली साहित्य में एक क्रांतिकारी स्वर थे।” उन्होंने तथ्यों के आधार पर नज़रुल के बारे में प्रचलित कई भ्रांतियों का खंडन किया और यह भी बताया कि किस प्रकार रवींद्रनाथ ठाकुर ने नज़रुल की प्रतिभा को मान्यता देकर उन्हें साहित्यिक प्रतिष्ठा दिलाने में भूमिका निभाई। उन्होंने नज़रुल की रचनाओं में महिला पात्रों के चित्रण के माध्यम से उनके नारीवादी दृष्टिकोण को स्पष्ट रूप से सामने रखा।
इस संगोष्ठी में भारत और विदेश के विभिन्न कॉलेजों और विश्वविद्यालयों के सौ से अधिक शोधार्थी, शिक्षक और छात्र-छात्राओं ने उत्साहपूर्वक भाग लिया। उद्घाटन सत्र का संचालन महिला प्रकोष्ठ की संयोजिका और राजनीति विज्ञान विभाग की विभागाध्यक्ष डॉ. विजया मिश्रा ने किया, जिसमें सह-संयोजकों के रूप में शिक्षा विभाग की प्रो. मौसमी सरकार, अंग्रेज़ी विभाग के डॉ. सौरव पाल तथा प्राणीशास्त्र विभाग के श्री मुजाहिद शेख ने सहयोग किया। संगोष्ठी के प्लेनरी और तकनीकी सत्रों का संचालन डॉ. सुभ्रत कुमार दास, डॉ. अंजुमान लिपी सहित अन्य वरिष्ठ शिक्षाविदों ने किया, जिनके प्रयासों ने सभी सत्रों को उच्च अकादमिक गुणवत्ता और आलोचनात्मक विमर्श का स्तर प्रदान किया।
समापन भाषण में प्राचार्य डॉ. नाज़ीबर रहमान ने संगोष्ठी के मूल उद्देश्य पर प्रकाश डाला — नज़रुल की साहित्यिक और दार्शनिक दृष्टिकोण के माध्यम से आज के समाज में लैंगिक न्याय की संभावनाओं की खोज। उन्होंने राष्ट्रीय और अंतरराष्ट्रीय स्तर पर इस प्रकार के बौद्धिक विमर्श को अत्यंत सराहनीय बताया, जो साहित्य और लैंगिकता के संदर्भ में नई दिशाएं प्रदान करता है।
उन्होंने यह भी कहा कि इस संगोष्ठी में प्रस्तुत किए गए शोधपत्रों की गुणवत्ता और वक्ताओं की विद्वत्ता ने वैश्विक नज़रुल अध्ययन को एक नया और परिवर्तनकारी दृष्टिकोण प्रदान किया है। शिक्षाविदों और साहित्यकारों का मानना है कि यह अंतरराष्ट्रीय पहल नज़रुल की नारीवादी विचारधारा और सामाजिक चिंतन के गहन अकादमिक अन्वेषण की दिशा में एक प्रेरणादायक कदम है।
