ডিজিটাল বেঙ্গল, ওয়েব ডেস্ক, ১ মেঃ রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বুধবার দিঘায় জগন্নাথধামের উদ্বোধনে গিয়ে দলের অন্দরে তীব্র বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। মুখ্যমন্ত্রীর পাশে বসে ছবি তোলার কারণে অনেকে তাঁর স মালোচনা করেন। আজ সেইসব সমালোচকদের যোগ্য জবাব দিয়েছেন বিজেপির দাপুটে নেতা দিলীপ ঘোষ।বৃহস্পতিবার সকালে দিঘায় প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়ে নিজের দলের নেতাদের বিরুদ্ধেই নাম না করে অভিযোগের আঙুল তুললেন দিলীপ ঘোষ ।
তাঁর দিঘায় জগন্নাথধামের উদ্বোধনেC উপস্থিতি এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে স্ত্রী রিঙ্কু মজুমদারকে সঙ্গে নিয়ে ‘সৌজন্য সাক্ষাৎ’-এর সমালোচনার জবাবে দিলীপ ঘোষ বলেন, বড় বড় কথা কারা বলছে? যাঁরা মমতার আঁচলের তলায় থেকে নেতা হয়েছে ৷ আরও বড় বড় কথা বলছে অনেকে, চরিত্রের কথা বলছে৷ যাঁরা কালীঘাটের উচ্ছিষ্ট খেয়ে জীবন কাটিয়েছে। আজকে বিজেপির উচ্ছিষ্ট খেয়ে বেঁচে আছে, তাঁরা দিলীপকে ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট দিচ্ছে ৷ যাঁরা চারটে বিয়ে করে, চোদ্দটা গার্লফ্রেন্ড রাখে, যাঁদের রাতের জীবন এরকম, দিনের জীবন একশরকম, তাঁরা দিলীপ ঘোষকে ত্যাগী-ভোগি বলছে… আহাম্মক!”
কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি পরিবর্তন নিয়ে প্রকাশ্য গোষ্ঠী কোন্দল মালদায়
তিনি জোর গলায় দাবি করে বলেন, মানুষ জানেন দিলীপ ঘোষ কী করেছে আর দিলীপ ঘোষ কী ৷ আজ যাঁরা বড় বড় কথা বলছেন, তাঁরা হিন্দুর জন্য কতটা লড়াই করেছেন? কী ত্যাগ করেছেন? চার পয়সার ত্যাগ নেই৷ বিজেপিতে কামাতে এসেছেন৷ বিজেপি নেতার জবাব, যাঁরা বিজেপিতে কামাতে এসেছেন, তাঁদের থেকে তিনি বিজেপি করা শিখবেন না৷
মমতার সঙ্গে তাঁর দেখা করার ঘটনা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী আর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘রাজনৈতিক সৌজন্য’-এর কথা মনে করিয়ে দেন ৷ তিনি বলেন, “আমি সেই পার্টি করি, যে পার্টির প্রধানমন্ত্রী (অটলবিহারী বাজপেয়ী) কালীঘাটে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের পা ছুঁয়ে প্রণাম করেছিলেন। আমার প্রানমন্ত্রী মোদি শরিফের মেয়ের বিয়েতে গিয়েছিলেন। তারপরে পাঠানকোট, পুলওয়ামা হামলা হয়েছিল। মোদিজির কিন্তু সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতে হাত কাঁপেনি।”
তিনি বলেন, বিজেপিকে যে সাফল্য এনে দিয়েছিলাম এখন সেই সাফল্য নেই কেন? আস্তে আস্তে জনপ্রতিনিধি কমছে বিজেপির ছাপ চলে গিয়েছে। 2021 সাল থেকে জেতার অভ্যাস ও চলে গিয়েছে দলের। মানুষ আর ভরসা রাখতে পারছে না। অন্য দল থেকে অনেকে এখানে কামাতে এসেছেন এবং করেও খাচ্ছেন।” Dilip Ghosh
Government jobs | কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা
I like this blog very much so much fantastic information.